ডিজিটাল যুগে আপনার সন্তান বড় হচ্ছে।
আপনিও সচেতন আপনার সন্তানকে নিয়ে,
তাই আপনার বিশ্বাস ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়র,
ব্যারিষ্টার-উকিলের চাইতেও প্রথম পছন্দ
একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়র হিসেবে গড়ে
তোলা এজন্য যা যা করা দরকার আপনি করছেন বা করবেন।
যারা এজন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন না বা নিবেন ভাবছেন তাদের জন্য বলছি-
আপনার সন্তানের হাতি খড়ি দেয়ার কাজটা
মা-বাবা যেকোন একজনের দৃষ্টি রাখতে হয়।
বয়স পাঁচ হওয়ার সাথে সাথেই হাতে খড়ি
দেয়া হয়ে যায়, বাংলা-ইংরেজী-আরবি-তে।
অনেক সময় কঠোর হতে হয় প্রয়োজনে
আবার কোমল হতে হয় কারণ আপনি
জানেন এই হাতের লিখা বা বর্ণ পরিচয় না
শিখলে কোথাও কোন ভালো স্কুলে সুযোগ মিলবে না।
এই হাতের লিখাটাও একদিন মিলিয়ে যাবে খুব
বেশিদিন হয়তো লাগবে না আগামী ২০/২৫ বছর
পর হাতের লিখা খুঁজতে গেলে যাদুঘরে যেতে হতে পারে।
কারণ বিজ্ঞানীরা ভয়েস-কে কমপিউটার মনিটরে
দৃশ্যমান ডাটা করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন।
যদি একদিন সত্যি সত্যি এমন হয়ে যায়,
তাহলে কী-বোর্ড থাকবে শুধু কারেকশন করার জন্য
টাইপ করার আর প্রয়োজন থাকবে না।
আপনার সন্তানের বয়স ১০ বছর হওয়ার আগেই
কমপিউটার কী-বোর্ডে বাংলা এবং ইংরেজীতে
নিয়মতান্ত্রিক-ভাবে টাইপ শেখার সুযোগ করে দিন।
প্রয়োজনে বল প্রয়োগ করে কঠিন,কঠোর, কোমল,
নমনীয় যেখানে যা দরকার তা দিয়ে আদায় করে নিন।
শুধু নিজের নাম,আপনার নাম, আপনার ঠিকানা,
স্কুল নাম বাংলা ইংরেজীতে কী-বোর্ড, মনিটরের দিকে
না তাকিয়ে নিয়মতান্ত্রিকভাবে টাইপ করতে পারলেই
আপনার কাজ শেষ। কমপিউটার সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়র
বানানোর স্বপ্নের বীজ বপন করলেন এবং সারাজীবনের
জন্য অভাবমুক্ত হয়ে মাসিক ১০ হাজার টাকা আয়
করার সুযোগ করে দিলেন। শুধু এতটুকু কাজের জন্য
আপনার সন্তান বড় হয়ে বলবে আমার বাবা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাবা অথবা বলবে আমার
মা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মা।
সুত্র- https://m.facebook.com/photo.php?fbid=10202510749678243&id=1480336800&set=a.1384413378612.2050261.1480336800&refid=28&_ft_=qid.6022412076489979643%3Amf_story_key.6693063763563530782&__tn__=*s
আপনিও সচেতন আপনার সন্তানকে নিয়ে,
তাই আপনার বিশ্বাস ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়র,
ব্যারিষ্টার-উকিলের চাইতেও প্রথম পছন্দ
একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়র হিসেবে গড়ে
তোলা এজন্য যা যা করা দরকার আপনি করছেন বা করবেন।
যারা এজন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন না বা নিবেন ভাবছেন তাদের জন্য বলছি-
আপনার সন্তানের হাতি খড়ি দেয়ার কাজটা
মা-বাবা যেকোন একজনের দৃষ্টি রাখতে হয়।
বয়স পাঁচ হওয়ার সাথে সাথেই হাতে খড়ি
দেয়া হয়ে যায়, বাংলা-ইংরেজী-আরবি-তে।
অনেক সময় কঠোর হতে হয় প্রয়োজনে
আবার কোমল হতে হয় কারণ আপনি
জানেন এই হাতের লিখা বা বর্ণ পরিচয় না
শিখলে কোথাও কোন ভালো স্কুলে সুযোগ মিলবে না।
এই হাতের লিখাটাও একদিন মিলিয়ে যাবে খুব
বেশিদিন হয়তো লাগবে না আগামী ২০/২৫ বছর
পর হাতের লিখা খুঁজতে গেলে যাদুঘরে যেতে হতে পারে।
কারণ বিজ্ঞানীরা ভয়েস-কে কমপিউটার মনিটরে
দৃশ্যমান ডাটা করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন।
যদি একদিন সত্যি সত্যি এমন হয়ে যায়,
তাহলে কী-বোর্ড থাকবে শুধু কারেকশন করার জন্য
টাইপ করার আর প্রয়োজন থাকবে না।
আপনার সন্তানের বয়স ১০ বছর হওয়ার আগেই
কমপিউটার কী-বোর্ডে বাংলা এবং ইংরেজীতে
নিয়মতান্ত্রিক-ভাবে টাইপ শেখার সুযোগ করে দিন।
প্রয়োজনে বল প্রয়োগ করে কঠিন,কঠোর, কোমল,
নমনীয় যেখানে যা দরকার তা দিয়ে আদায় করে নিন।
শুধু নিজের নাম,আপনার নাম, আপনার ঠিকানা,
স্কুল নাম বাংলা ইংরেজীতে কী-বোর্ড, মনিটরের দিকে
না তাকিয়ে নিয়মতান্ত্রিকভাবে টাইপ করতে পারলেই
আপনার কাজ শেষ। কমপিউটার সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়র
বানানোর স্বপ্নের বীজ বপন করলেন এবং সারাজীবনের
জন্য অভাবমুক্ত হয়ে মাসিক ১০ হাজার টাকা আয়
করার সুযোগ করে দিলেন। শুধু এতটুকু কাজের জন্য
আপনার সন্তান বড় হয়ে বলবে আমার বাবা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাবা অথবা বলবে আমার
মা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মা।
সুত্র- https://m.facebook.com/photo.php?fbid=10202510749678243&id=1480336800&set=a.1384413378612.2050261.1480336800&refid=28&_ft_=qid.6022412076489979643%3Amf_story_key.6693063763563530782&__tn__=*s
0 comments:
Post a Comment
Thanks For Comments