"এ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের ব্যাটারী লাইফ বাড়ানোর কিছু সহজ টিপস"
১। সবার আগে ফোনের অপ্রয়োজনীয় সব এ্যাপ মুছে ফেলুন। আমরা কোন
স্মার্টফোন কিনলেই দেখি এতে বেশ কিছু প্রিইন্সটল্ড এ্যাপ বা গেম থাকে যা
বেশির ভাগই আমাদের প্রয়োজন পড়ে না। তাই অপ্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার বা
RAM এর অপচয় রোধে এগুলো মুছে ফেলুন। এতে চার্জ আগের তুলনায় বেশি থাকবে,
তেমনি ফোনও স্মুথলি রান করবে।
২। প্রয়োজন ছাড়া ব্লুটুথ, জিপিএস, ওয়াইফাই, মোবাইল ডাটা, অটো রোটেশন
এগুলো বন্ধ রাখুন।
৩। প্রত্যেকটি এ্যাপের অটো সিংক/রিফ্রেশ/আপডেট বন্ধ করুন। এতে অগোচরে
চার্জ যাওয়া বা ডাটা/ব্যালেন্স খাওয়া থেকে মুক্ত থাকবেন।
৪। টুজি স্পিড ভালো হলে টুজি ইউজ করাই উত্তম। টুজির তুলনায় থ্রিজি
প্রায় ২৫-৪০% চার্জ বেশি খরচ করে থাকে।
৫। যদি এমন হয় যে ওয়াইফাই+মোবাইল ডাটা দুইটাই আছে, তাহলে অবশ্যই
ওয়াইফাই ব্যবহার করুন। এটির গতি মোবাইল ডাটা থেকে বেশি কিন্তু চার্জ খরচ
করবে তুলনামুলক অনেক কম।
৬। ডিস্পলে ব্রাইটনেস কম রাখুন। অটো ব্রাইটনেস দিবেন না, এটি একটি সেন্সর
ডিভাইস সক্রিয় রাখে আলোর তারতম্য বোঝার জন্য। তাই ম্যানুয়ালি ব্রাইটনেস
কমিয়ে রাখুন।
৭। লাইভ ওয়ালপেপার না ইউজ করাই ভালো। সুন্দর একটি HD ছবি ওয়ালপেপার
দিয়ে রাখুন। এতে ফোন ও সুন্দর লাগবে, কিন্তু চার্জ কম যাবে।
৮। এ্যাপ সবসময় ক্লোজ/ফোর্স স্টপ দিয়ে বন্ধ করবেন। হোম বাটন দিয়ে
এ্যাপ স্ট্যান্ডবাই রাখবেন না।
৯। ব্যাটারী যত্নের সাথে ব্যবহার করুন। চার্জ সাইকেল সুন্দর ভাবে বজায়
রাখুন। কখনো ব্যাটারী ফুল ডিসচার্জ করবেন না, এতে উল্টো ব্যাটারী শক্তি
হারিয়ে ফেলবে।
ব্যাটারীর জন্য আদর্শ হল ১০%-১৫% এ নেমে আসলে চার্জে দেয়া এবং ১০০% না
হয়া পর্যন্ত বিরতিহীন চার্জ দেয়া। ভরা থাকা অবস্থায় (৫০% এর বেশি)
কখনো চার্জ দিবেন না। ১০% এ আসলে চার্জ দেয়া এবং ১০০% পর্যন্ত বিরতিহীন
চার্জ দেয়া ব্যাটারী সুস্থ রাখার মুলমন্ত্র।
অবশ্য লোডশেডিং এ ২-১বার বিচ্যুতি হলেও অসুবিধা নেই, কিন্তু সচেতনভাবে
বেখেয়ালি চার্জিং এড়িয়ে চলতে হবে। ওভারচার্জিং বা সারা রাত চার্জে
লাগিয়ে সকালে উঠে খুলার কাজটি এক কথায় নিষিদ্ধ। এটি ব্যাটারীর জন্য
আত্নঘাতী। তাই Charged/Charging Complete লেখা থাকলেই খুলে ফেলবেন।
১০। চার্জ শেষে ফোনটি একবার রিস্টার্ট দিলে ভালো। এতে সিপিউ/RAM রিফ্রেশ
হয়, কোন বাগ/হ্যাং থাকলে চলে যায়। এছাড়া ফোনটিও রিফ্রেশ হয়ে স্মুথ
রান করে।
আশা করছি, এগুলো মেনে চললে কম ইউজকারীরা ব্যাটারী লাইফে যুগান্তকারী
পরিবর্তন দেখবেন। আর বেশি ব্যবহারকারীদের ও অন্তত স্মার্টফোনের আগের 'খাই
খাই' ভাবটি অনেকটাই কমে আসবে। ভালো লাগলে/কাজে আসলে কমেন্টে জানাবেন।
১। সবার আগে ফোনের অপ্রয়োজনীয় সব এ্যাপ মুছে ফেলুন। আমরা কোন
স্মার্টফোন কিনলেই দেখি এতে বেশ কিছু প্রিইন্সটল্ড এ্যাপ বা গেম থাকে যা
বেশির ভাগই আমাদের প্রয়োজন পড়ে না। তাই অপ্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার বা
RAM এর অপচয় রোধে এগুলো মুছে ফেলুন। এতে চার্জ আগের তুলনায় বেশি থাকবে,
তেমনি ফোনও স্মুথলি রান করবে।
২। প্রয়োজন ছাড়া ব্লুটুথ, জিপিএস, ওয়াইফাই, মোবাইল ডাটা, অটো রোটেশন
এগুলো বন্ধ রাখুন।
৩। প্রত্যেকটি এ্যাপের অটো সিংক/রিফ্রেশ/আপডেট বন্ধ করুন। এতে অগোচরে
চার্জ যাওয়া বা ডাটা/ব্যালেন্স খাওয়া থেকে মুক্ত থাকবেন।
৪। টুজি স্পিড ভালো হলে টুজি ইউজ করাই উত্তম। টুজির তুলনায় থ্রিজি
প্রায় ২৫-৪০% চার্জ বেশি খরচ করে থাকে।
৫। যদি এমন হয় যে ওয়াইফাই+মোবাইল ডাটা দুইটাই আছে, তাহলে অবশ্যই
ওয়াইফাই ব্যবহার করুন। এটির গতি মোবাইল ডাটা থেকে বেশি কিন্তু চার্জ খরচ
করবে তুলনামুলক অনেক কম।
৬। ডিস্পলে ব্রাইটনেস কম রাখুন। অটো ব্রাইটনেস দিবেন না, এটি একটি সেন্সর
ডিভাইস সক্রিয় রাখে আলোর তারতম্য বোঝার জন্য। তাই ম্যানুয়ালি ব্রাইটনেস
কমিয়ে রাখুন।
৭। লাইভ ওয়ালপেপার না ইউজ করাই ভালো। সুন্দর একটি HD ছবি ওয়ালপেপার
দিয়ে রাখুন। এতে ফোন ও সুন্দর লাগবে, কিন্তু চার্জ কম যাবে।
৮। এ্যাপ সবসময় ক্লোজ/ফোর্স স্টপ দিয়ে বন্ধ করবেন। হোম বাটন দিয়ে
এ্যাপ স্ট্যান্ডবাই রাখবেন না।
৯। ব্যাটারী যত্নের সাথে ব্যবহার করুন। চার্জ সাইকেল সুন্দর ভাবে বজায়
রাখুন। কখনো ব্যাটারী ফুল ডিসচার্জ করবেন না, এতে উল্টো ব্যাটারী শক্তি
হারিয়ে ফেলবে।
ব্যাটারীর জন্য আদর্শ হল ১০%-১৫% এ নেমে আসলে চার্জে দেয়া এবং ১০০% না
হয়া পর্যন্ত বিরতিহীন চার্জ দেয়া। ভরা থাকা অবস্থায় (৫০% এর বেশি)
কখনো চার্জ দিবেন না। ১০% এ আসলে চার্জ দেয়া এবং ১০০% পর্যন্ত বিরতিহীন
চার্জ দেয়া ব্যাটারী সুস্থ রাখার মুলমন্ত্র।
অবশ্য লোডশেডিং এ ২-১বার বিচ্যুতি হলেও অসুবিধা নেই, কিন্তু সচেতনভাবে
বেখেয়ালি চার্জিং এড়িয়ে চলতে হবে। ওভারচার্জিং বা সারা রাত চার্জে
লাগিয়ে সকালে উঠে খুলার কাজটি এক কথায় নিষিদ্ধ। এটি ব্যাটারীর জন্য
আত্নঘাতী। তাই Charged/Charging Complete লেখা থাকলেই খুলে ফেলবেন।
১০। চার্জ শেষে ফোনটি একবার রিস্টার্ট দিলে ভালো। এতে সিপিউ/RAM রিফ্রেশ
হয়, কোন বাগ/হ্যাং থাকলে চলে যায়। এছাড়া ফোনটিও রিফ্রেশ হয়ে স্মুথ
রান করে।
আশা করছি, এগুলো মেনে চললে কম ইউজকারীরা ব্যাটারী লাইফে যুগান্তকারী
পরিবর্তন দেখবেন। আর বেশি ব্যবহারকারীদের ও অন্তত স্মার্টফোনের আগের 'খাই
খাই' ভাবটি অনেকটাই কমে আসবে। ভালো লাগলে/কাজে আসলে কমেন্টে জানাবেন।
0 comments:
Post a Comment
Thanks For Comments